এতো অল্পতেই তুষ্ট নাফীস!
পৃথিবীর সব দলেই কিছু অটোম্যাটিক চয়েজের খেলোয়াড় থাকে। বাংলাদেশ দলে বর্তমানে যেমন আছেন মাশরাফি, সাকিব, তামিম, মুশফিকরা। তবে বছর দশেক আগে বাংলাদেশ জাতীয় দলের অটোম্যাটিক চয়েজের অন্যতম ছিলেন শাহরিয়ার নাফীস। তখন তাকে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অধিনায়ক বলা হতো। তবে আইসিএল কান্ডের পর দলে অনিয়মিত হয়ে যান তিনি। এরপর ২০১৩ সালের পর আর জায়গা হয়নি তার। তবে প্রায় তিন বছর জাতীয় দলের স্ট্যান্ড বাইয়ে আছেন নাফিস। আর এতেই দারুণ খুশি এ ওপেনার।
মঙ্গলবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট দলের একাডেমী মাঠে অনুশীলন করতে আসে নাফিসের বরিশাল বুলস। অনুশীলন শেষে তিনি বলেন, ‘গত তিন বছর ধরে আমি জাতীয় দলের কোথাও ছিলাম না। এ বছর প্রাথমিক স্কোয়াডে ডাক পাওয়ার মধ্য দিয়ে একটা নতুন যাত্রা শুরু হয়েছে। ঐ টার ধারাবাহিকতায় নিউজিল্যান্ড সফরে স্ট্যান্ড বাই হিসেবে আছি। এটা আমার খুব বড় পাওয়া।’
গত বছর থেকেই দারুণ সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ। দলে এখন অনেক পারফরমার। মাশরাফি, তামিম সাকিব, মুশফিকদের সঙ্গে তরুণরাও এখন সমান তালেই পারফরম্যান্স করে যাচ্ছে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ বাংলাদেশ দলে জায়গা খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন জানেন নাফীস। অথচ গত বছর থেকেই ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে যাচ্ছেন নাফীস।
‘আমি খুব বাস্তবতায় বিশ্বাসী। আপনি যদি দেখেন বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স দেখেন, টপ অর্ডার ভালো করছে। টিমের মধ্যে ওইরকম জায়গাও নেই যেখানে নির্বাচকরা আমাকে মূল স্কোয়াডে নিতে পারবেন। তারপরও উনারা আমাকে বিবেচনা করেছেন, টিম ম্যানেজমেন্টের বিবেচনায় আমি আছি।’
জাতীয় দলে সুযোগ পেলে তা কাজে লাগানোর জন্য মুখিয়ে আছেন নাফীস। তবে এর আগে ধারাবাহিকতা ধরে রেখে নিয়মিত পারফরম্যান্স করে যেতে চান তিনি। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল) ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে চান এ ওপেনার।
‘চেষ্টা করবো ধারাবাহিকতাটা বজায় রাখতে যাতে আমার পারফরম্যান্সের দিক থেকে সবকিছু আপ টু ডেট থাকে। যেন যখনই টিমের মধ্যে জায়গা হয় বা আমার প্রয়োজন হয় তারা সবার আগে আমাকে বিবেচনা করে। বাকিটা আমি সময়ের ওপর ছেড়ে দিবো। আর বিপিএলে আমি যতো পারফরম্যান্স করতে থাকবো ততো আমার নামটা সবার সামনে আসতে থাকবে। তখন আমাকে বিবেচনা করাটা সহজ হবে। আমার মূল ফোকাসটা ওইখানে।’
উল্লেখ্য, বিপিএলের চতুর্থ আসরে বরিশাল বুলসের হয়ে খেলছেন নাফিস। আগের আসরেও এ দলের হয়ে খেলেছিলেন তিনি। আগামীকাল বুধবার বিপিএলের পরিবর্তিত সূচির উদ্বোধনী দিনে ঢাকা ডায়নামাইটসের মোকাবেলা করবে তারা।
মঙ্গলবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট দলের একাডেমী মাঠে অনুশীলন করতে আসে নাফিসের বরিশাল বুলস। অনুশীলন শেষে তিনি বলেন, ‘গত তিন বছর ধরে আমি জাতীয় দলের কোথাও ছিলাম না। এ বছর প্রাথমিক স্কোয়াডে ডাক পাওয়ার মধ্য দিয়ে একটা নতুন যাত্রা শুরু হয়েছে। ঐ টার ধারাবাহিকতায় নিউজিল্যান্ড সফরে স্ট্যান্ড বাই হিসেবে আছি। এটা আমার খুব বড় পাওয়া।’
গত বছর থেকেই দারুণ সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ। দলে এখন অনেক পারফরমার। মাশরাফি, তামিম সাকিব, মুশফিকদের সঙ্গে তরুণরাও এখন সমান তালেই পারফরম্যান্স করে যাচ্ছে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ বাংলাদেশ দলে জায়গা খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন জানেন নাফীস। অথচ গত বছর থেকেই ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে যাচ্ছেন নাফীস।
‘আমি খুব বাস্তবতায় বিশ্বাসী। আপনি যদি দেখেন বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স দেখেন, টপ অর্ডার ভালো করছে। টিমের মধ্যে ওইরকম জায়গাও নেই যেখানে নির্বাচকরা আমাকে মূল স্কোয়াডে নিতে পারবেন। তারপরও উনারা আমাকে বিবেচনা করেছেন, টিম ম্যানেজমেন্টের বিবেচনায় আমি আছি।’
জাতীয় দলে সুযোগ পেলে তা কাজে লাগানোর জন্য মুখিয়ে আছেন নাফীস। তবে এর আগে ধারাবাহিকতা ধরে রেখে নিয়মিত পারফরম্যান্স করে যেতে চান তিনি। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল) ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে চান এ ওপেনার।
‘চেষ্টা করবো ধারাবাহিকতাটা বজায় রাখতে যাতে আমার পারফরম্যান্সের দিক থেকে সবকিছু আপ টু ডেট থাকে। যেন যখনই টিমের মধ্যে জায়গা হয় বা আমার প্রয়োজন হয় তারা সবার আগে আমাকে বিবেচনা করে। বাকিটা আমি সময়ের ওপর ছেড়ে দিবো। আর বিপিএলে আমি যতো পারফরম্যান্স করতে থাকবো ততো আমার নামটা সবার সামনে আসতে থাকবে। তখন আমাকে বিবেচনা করাটা সহজ হবে। আমার মূল ফোকাসটা ওইখানে।’
উল্লেখ্য, বিপিএলের চতুর্থ আসরে বরিশাল বুলসের হয়ে খেলছেন নাফিস। আগের আসরেও এ দলের হয়ে খেলেছিলেন তিনি। আগামীকাল বুধবার বিপিএলের পরিবর্তিত সূচির উদ্বোধনী দিনে ঢাকা ডায়নামাইটসের মোকাবেলা করবে তারা।
Post a Comment