এবার ডিআরএস নিয়ে অস্ট্রেলিয়ানদের ক্ষোভ
বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড সিরিজে চট্টগ্রাম টেস্টেই ২৬টি ডিআরএস প্রযুক্তির ব্যবহার হয়েছিল। এরপর থেকেই এ প্রযুক্তি নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। এ বিতর্ক অব্যাহত আছে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজেও। পার্থ টেস্টে ডিআরএস পদ্ধতিতে মিচেল মার্শের আউটের পর এই প্রযুক্তি নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন সাবেক অনেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।
নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করার সময় কাগিসো রাবাদার একটি বলে মিচেল মার্শের বিপক্ষে এলবিডব্লিউর আবেদন হয়েছিল। যে আবেদনে সাড়া দেননি মাঠের আম্পায়ার আলিম দার। রিভিউ নেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি। ডিআরএস প্রযুক্তিতে দেখা যায় রাবাদার বলটা মার্শের লেগ স্টাম্পের বাইরের অংশ ছুঁয়ে যেত। ফলে সিদ্ধান্ত পাল্টে আউট দেওয়া হয় মার্শকে।
আর তাই রিভিউ দেখে বিস্মিত হয়েছেন অনেকেই। এই আউটের পরপরই তাই মিচেল জনসন টুইট করেছেন, ‘ মার্শের এলবিডব্লিউটা দেখে মনে হচ্ছে ডিআরএস পুরোপুরি ব্যর্থ।’
ক্লার্ক বলেছেন, ‘যখন রিপ্লেটা দেখছিলাম, মনে হয়েছে, বল এত সুইং করেছে অবশ্যই লেগ স্টাম্প মিস করে যাবে। আমি এই প্রযুক্তির সঙ্গে একমত নই।’
নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করার সময় কাগিসো রাবাদার একটি বলে মিচেল মার্শের বিপক্ষে এলবিডব্লিউর আবেদন হয়েছিল। যে আবেদনে সাড়া দেননি মাঠের আম্পায়ার আলিম দার। রিভিউ নেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি। ডিআরএস প্রযুক্তিতে দেখা যায় রাবাদার বলটা মার্শের লেগ স্টাম্পের বাইরের অংশ ছুঁয়ে যেত। ফলে সিদ্ধান্ত পাল্টে আউট দেওয়া হয় মার্শকে।
আর তাই রিভিউ দেখে বিস্মিত হয়েছেন অনেকেই। এই আউটের পরপরই তাই মিচেল জনসন টুইট করেছেন, ‘ মার্শের এলবিডব্লিউটা দেখে মনে হচ্ছে ডিআরএস পুরোপুরি ব্যর্থ।’
ক্লার্ক বলেছেন, ‘যখন রিপ্লেটা দেখছিলাম, মনে হয়েছে, বল এত সুইং করেছে অবশ্যই লেগ স্টাম্প মিস করে যাবে। আমি এই প্রযুক্তির সঙ্গে একমত নই।’
Post a Comment