বিপিএলে ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বোলিং!
পরিসংখ্যান খুব বেশি সায় দেবে না। ম্যাচ শেষে তার নামের পাশে যোগ হয়েছে একটি মাত্র উইকেট। তাও কোন প্রতিষ্ঠিত ব্যাটসম্যানের নয়। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার।
তার দল চিটাগাং ভাইকিংসের সফলতম বোলার ও জয়ের নায়ক আফগান অলাউন্ডার মোহাস্মদ নবি। ম্যাচ সেরার পুরস্কারও উঠেছে তার হাতে। তার অফস্পিনের মায়াবী জালে আটকা পড়েছেন কুমিল্লার চার ব্যাটসম্যান।
কিন্তু তারপরও খেলা শেষে যত কথা চিটাগাং ভাইকিংসের আরেক বিদেশি রিক্রুট টাইমাল মিলসকে ঘিরে। চট্টগ্রাম ভাইকিংস অধিনায়ক তামিম ইকবাল ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা- দুজনই মনে করেন নতুন করে শুরু হওয়া বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের ফল নিস্পত্তিতে মিলস রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা। তাদের দুজনের মুখ থেকে বেরিয়ে এসেছে, মিলস দেড়শো কিলোমিটার গতিতে বল করেছেন।
চ্যাস্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক মাশরাফি অকপটে স্বীকার করেছেন, আজ ম্যাচে সবচেয়ে দ্রুত গতিতে বোলিং করেছেন এ ইংলিশ ফাস্ট বোলার। টি-টোয়েন্টিকে চার-ছক্কার ফুলঝুরির খেলা বলেই ভাবা হয়; কিন্তু স্পোর্টিং উইকেট হলে কখনো কখনো ফাস্ট বোলিংয়ের ভয়ঙ্কর রূপের কাছে ব্যাটসম্যানদের ব্যাটের তোড়-জোড় থেমে যায়।
তাই তো মাশরাফির মুখে এমন কথা, ‘মিলস খুব কুইক। হি ইজ ভেরি কুইক। আর একটা ব্যপার হচ্ছে যে আমাদের ব্যাটসম্যানরা ওই ধরণের পেস খেলে হয়তো অভ্যস্ত না। কারণ সাধারণত আমাদের দেশে এই ধরণের পেস বোলার তো দেখা যায় না। ঘন্টায় ১৫০ কিলো মিটার গতির বল খেলা সব সময়ই কঠিন।’
মিলসের বোলিংয়ে একটা ইতিবাচক দিকও দেখছেন মাশরাফি। তিনি বলেন, ‘তারপরও আমি মনে করি, নাজমুল হোসেন শান্ত উইকেটে ছিল। এ তরুণের ওর একটা ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে, এই টাইপের পেস বোলার খেলে। সে মিলসের বোলিং তোপের মুখে টিকেও ছিল।’
এদিকে প্রচন্ড গতিতে বল করা মিলস মাঝে মধ্যে স্লোয়ারও ছুড়েছেন। তার স্লোয়ারে বোল্ড হয়েছেন মাশরাফি নিজে। আউট হওয়া মাশরাফি মিলসের স্লোয়ার সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে জানান, ‘যখন ১৪০/১৫০ কিলোমিটার পেস থাকবে, তখন তখন স্লোয়ারটাও কার্যকর হবে। কারণ সবাই পেসটাই চিন্তা করে রাখে। এটা তার একটা এডভান্টেজ।’
অন্যদিকে চিটাগাং ভাইকিংস অধিনায়ক তামিম ইকবালও মানছেন মিলস অনেক জোরে বল করেছেন। তার ব্যাখ্যা, ‘পেস একটা বড় অস্ত্র। এরকম একটা এক্স-ফ্যাক্টর থাকলে অবশ্যই সুবিধা পাওয়া যায়।’
তামিম মনে করেন, ‘শুধু মিলস বলে নয়। ১৫০ কিংবা তার বেশি গতির বোলার এখন খুব কম আছে। এটা শুধু আমাদের বাংলাদেশেই না, যারা তাকে মোকাবিলা করবে তাদের সবার জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। ওর বিপক্ষে যদি রান করতে পারে তাহলে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে।’
তামিম আজ সন্ধ্যায় খেলা শেষে সংবাদ সন্মেলনে কথা শেষ করেন এক রসিকতা করে। ‘ভাগ্য ভালো যে, মিলস আমাদের দলে আছে। তাকে আমার খেলতে হবে না।’
তার দল চিটাগাং ভাইকিংসের সফলতম বোলার ও জয়ের নায়ক আফগান অলাউন্ডার মোহাস্মদ নবি। ম্যাচ সেরার পুরস্কারও উঠেছে তার হাতে। তার অফস্পিনের মায়াবী জালে আটকা পড়েছেন কুমিল্লার চার ব্যাটসম্যান।
কিন্তু তারপরও খেলা শেষে যত কথা চিটাগাং ভাইকিংসের আরেক বিদেশি রিক্রুট টাইমাল মিলসকে ঘিরে। চট্টগ্রাম ভাইকিংস অধিনায়ক তামিম ইকবাল ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা- দুজনই মনে করেন নতুন করে শুরু হওয়া বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের ফল নিস্পত্তিতে মিলস রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা। তাদের দুজনের মুখ থেকে বেরিয়ে এসেছে, মিলস দেড়শো কিলোমিটার গতিতে বল করেছেন।
চ্যাস্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক মাশরাফি অকপটে স্বীকার করেছেন, আজ ম্যাচে সবচেয়ে দ্রুত গতিতে বোলিং করেছেন এ ইংলিশ ফাস্ট বোলার। টি-টোয়েন্টিকে চার-ছক্কার ফুলঝুরির খেলা বলেই ভাবা হয়; কিন্তু স্পোর্টিং উইকেট হলে কখনো কখনো ফাস্ট বোলিংয়ের ভয়ঙ্কর রূপের কাছে ব্যাটসম্যানদের ব্যাটের তোড়-জোড় থেমে যায়।
তাই তো মাশরাফির মুখে এমন কথা, ‘মিলস খুব কুইক। হি ইজ ভেরি কুইক। আর একটা ব্যপার হচ্ছে যে আমাদের ব্যাটসম্যানরা ওই ধরণের পেস খেলে হয়তো অভ্যস্ত না। কারণ সাধারণত আমাদের দেশে এই ধরণের পেস বোলার তো দেখা যায় না। ঘন্টায় ১৫০ কিলো মিটার গতির বল খেলা সব সময়ই কঠিন।’
মিলসের বোলিংয়ে একটা ইতিবাচক দিকও দেখছেন মাশরাফি। তিনি বলেন, ‘তারপরও আমি মনে করি, নাজমুল হোসেন শান্ত উইকেটে ছিল। এ তরুণের ওর একটা ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে, এই টাইপের পেস বোলার খেলে। সে মিলসের বোলিং তোপের মুখে টিকেও ছিল।’
এদিকে প্রচন্ড গতিতে বল করা মিলস মাঝে মধ্যে স্লোয়ারও ছুড়েছেন। তার স্লোয়ারে বোল্ড হয়েছেন মাশরাফি নিজে। আউট হওয়া মাশরাফি মিলসের স্লোয়ার সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে জানান, ‘যখন ১৪০/১৫০ কিলোমিটার পেস থাকবে, তখন তখন স্লোয়ারটাও কার্যকর হবে। কারণ সবাই পেসটাই চিন্তা করে রাখে। এটা তার একটা এডভান্টেজ।’
অন্যদিকে চিটাগাং ভাইকিংস অধিনায়ক তামিম ইকবালও মানছেন মিলস অনেক জোরে বল করেছেন। তার ব্যাখ্যা, ‘পেস একটা বড় অস্ত্র। এরকম একটা এক্স-ফ্যাক্টর থাকলে অবশ্যই সুবিধা পাওয়া যায়।’
তামিম মনে করেন, ‘শুধু মিলস বলে নয়। ১৫০ কিংবা তার বেশি গতির বোলার এখন খুব কম আছে। এটা শুধু আমাদের বাংলাদেশেই না, যারা তাকে মোকাবিলা করবে তাদের সবার জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। ওর বিপক্ষে যদি রান করতে পারে তাহলে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে।’
তামিম আজ সন্ধ্যায় খেলা শেষে সংবাদ সন্মেলনে কথা শেষ করেন এক রসিকতা করে। ‘ভাগ্য ভালো যে, মিলস আমাদের দলে আছে। তাকে আমার খেলতে হবে না।’
Post a Comment