মাশরাফির আদর্শ মুশফিক!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৮ বছর। ওইটুকুন বয়সে মাশরাফি কোথায় যাবেন, কতদূর যাবেন কোনো লক্ষ্যই স্থির করেননি তিনি। কোনো স্বপ্নও ছিল না তার। কৈশোর পেরোনো ১৮ বছরের তরুণকে টানতো চিত্রা নদী, তার গ্রামের বাড়ি এবং মায়ের কোল। কোন আদর্শকে সামনে রেখেও নিজের ক্যারিয়ারকে বড় করেননি তিনি।
ধীরে ধীরে মাশরাফির ক্যারিয়ার লম্বা হয়েছে। দেখতে দেখতে ১৫টি বছর পার করলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ক্যারিয়ারে। ইনজুরির থাবায় জর্জরিত না হলে, নিজেকে নিয়ে যেতে পারতেন আরও অনেক দূর; কিন্তু মাশরাফির নিজের অর্জন যাই হোক, দলের জন্য তার অর্জন অনস্বীকার্য।
একজন টিম মেম্বার হিসেবে মাশরাফি কেমন, সে সম্পর্কে তার সতীর্থরাই সার্টিফিকেট দেবে। দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখে বাংলাদেশের সাফল্যের বীজ সতীর্থদের মধ্যে বপন করে দেয়ার আসল কাজটিই করতে পারেন মাশরাফি। অথচ, দলের মধ্যেই কী না তার আদর্শ রয়েছেন। তার নিজেরই এক সতীর্থকে আদর্শ মনে করেন বাংলাদেশ দলের রঙ্গিন জার্সির অধিনায়ক।
দলের মধ্যে মাশরাফির আদর্শ হচ্ছেন মুশফিকুর রহীম। ছোটখাট গড়নের এই ক্রিকেটারের অভিষেক কিন্তু মাশরাফির অন্তত চার বছর পর, ২০০৫ সালে; কিন্তু তাতে কী, মুশফিক কঠিন পরিশ্রম আর কঠোর অধ্যাবসায় দিয়ে যেভাবে নিজেকে বাংলাদেশ দলের জন্য অপরিহার্য করে তুলেছেন, সেটা দেখে নিজেই মুগ্ধ মাশরাফি।
নিজের ক্যারিয়ারের ১৫ বছর পূর্তিতে মাশরাফি একান্ত সাক্ষাৎকার দেন জাগো নিউজকে। সেখানেই মুশফিককে আদর্শ মানার বিষয়টি উঠে আসে। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে নিজের চোখে দেখা সেরা অধিনায়ক কে? জানতে চাইলে মাশরাফি অনেকের নামই বললেন। নাঈমুর রহমান দুর্জয়, খালেদ মাহমুদ সুজন এবং হাবিবুল বাশারের কথা বললেন বিশেষভাবে। তবে, সঙ্গে তিনি বর্তমান প্রজন্মের দুজনের নামও উচ্চারণ করলেন। তার মধ্যে একজন মুশফিক।
বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়ক সম্পর্কে বলতে গিয়েই মাশরাফি জানালেন, তাদের আদর্শ হচ্ছেন মুশফিক। তিনি বলেন, ‘মুশফিকও হার্ড ওয়ার্কিং গাই। প্রচুর পরিশ্রম করতে পারে। কঠোর ও নিবিড় পরিশ্রম আর দারুণ অধ্যবসায়ী মুশফিক আমাদের আদর্শও ছিল।’
ধীরে ধীরে মাশরাফির ক্যারিয়ার লম্বা হয়েছে। দেখতে দেখতে ১৫টি বছর পার করলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ক্যারিয়ারে। ইনজুরির থাবায় জর্জরিত না হলে, নিজেকে নিয়ে যেতে পারতেন আরও অনেক দূর; কিন্তু মাশরাফির নিজের অর্জন যাই হোক, দলের জন্য তার অর্জন অনস্বীকার্য।
একজন টিম মেম্বার হিসেবে মাশরাফি কেমন, সে সম্পর্কে তার সতীর্থরাই সার্টিফিকেট দেবে। দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখে বাংলাদেশের সাফল্যের বীজ সতীর্থদের মধ্যে বপন করে দেয়ার আসল কাজটিই করতে পারেন মাশরাফি। অথচ, দলের মধ্যেই কী না তার আদর্শ রয়েছেন। তার নিজেরই এক সতীর্থকে আদর্শ মনে করেন বাংলাদেশ দলের রঙ্গিন জার্সির অধিনায়ক।
দলের মধ্যে মাশরাফির আদর্শ হচ্ছেন মুশফিকুর রহীম। ছোটখাট গড়নের এই ক্রিকেটারের অভিষেক কিন্তু মাশরাফির অন্তত চার বছর পর, ২০০৫ সালে; কিন্তু তাতে কী, মুশফিক কঠিন পরিশ্রম আর কঠোর অধ্যাবসায় দিয়ে যেভাবে নিজেকে বাংলাদেশ দলের জন্য অপরিহার্য করে তুলেছেন, সেটা দেখে নিজেই মুগ্ধ মাশরাফি।
নিজের ক্যারিয়ারের ১৫ বছর পূর্তিতে মাশরাফি একান্ত সাক্ষাৎকার দেন জাগো নিউজকে। সেখানেই মুশফিককে আদর্শ মানার বিষয়টি উঠে আসে। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে নিজের চোখে দেখা সেরা অধিনায়ক কে? জানতে চাইলে মাশরাফি অনেকের নামই বললেন। নাঈমুর রহমান দুর্জয়, খালেদ মাহমুদ সুজন এবং হাবিবুল বাশারের কথা বললেন বিশেষভাবে। তবে, সঙ্গে তিনি বর্তমান প্রজন্মের দুজনের নামও উচ্চারণ করলেন। তার মধ্যে একজন মুশফিক।
বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়ক সম্পর্কে বলতে গিয়েই মাশরাফি জানালেন, তাদের আদর্শ হচ্ছেন মুশফিক। তিনি বলেন, ‘মুশফিকও হার্ড ওয়ার্কিং গাই। প্রচুর পরিশ্রম করতে পারে। কঠোর ও নিবিড় পরিশ্রম আর দারুণ অধ্যবসায়ী মুশফিক আমাদের আদর্শও ছিল।’
Post a Comment