যে কারণে বাদ দেয়া হল রুবেল ও আল-আমিনকে
২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মাটিতে হওয়া বিশ্বকাপ দলে ছিলেন রুবেল হোসেন ও আল-আমিন হোসেন। এর মধ্যে বিশ্বকাপের মাঝ পথে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে আল-আমিনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হলেও রুবেল হোসেন ঠিক পুরো বিশ্বকাপের ৬ ম্যাচের সবগুলোই খেলেছেন। আট উইকেট দখল করেছিলেন তিনি।
এর মধ্যে ইংল্যান্ডের সাথে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে রুবেল হোসেন ছিলেন সত্যিকার জয়ের রূপকার। একদম শেষ দিকে দুই এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে অবিস্মরণীয় জয়ের দেখা পায় টাইগাররা। তাই নাসিরের মত রুবেল হোসেন ও আল-আমিন হোসেনের দলে জায়গা না পাওয়া নিয়েও উঠেছে নানা প্রশ্ন। হচ্ছে নানা কথা।
এদিকে যাদের নিয়ে এত হৈ চৈ, নানা কথাবার্তা- সেই রুবেল ও আল-আমিন প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিনের ধারণা নেতিবাচক। তার কথা শুনে মনে হয়েছে, তিনি মনে করেন আল-আমিন ও রুবেল হোসেনের বর্তমান ফিটনেস ও ফর্ম- দুই-ই কম। তাই তাদের দুজনকে না নিয়ে শফিউল ও শুভাশিসকে বেছে নেয়া হয়েছে।
আর তাই মুখে এমন কথা, ‘গত এক বছর আল-আমিন আর রুবেলের ঘরোয়া ক্রিকেটের পারফরম্যান্স কী? রুবেলকে তো আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে খেলানো হয়েছে; কিন্তু সেখানে তার পারফরম্যান্স কি ছিল? ফিটনেসটাও তো দেখতে হবে। এখন আমরা তার চেয়ে যদি একটু বেটার পাই, তাদের পারফরম্যান্সটাও হয় তুলনামূলক ভালো, তাহলে রুবেল, আল-আমিনকে বাইরে রেখে অন্যদের নেব না কেন?’
মিনহাজুল বোঝাতে চান, যে ছয়জনকে (মাশরাফি, তাসকিন, মোস্তাফিজ, শফিউল, শহীদ ও শুভাশীস) নেয়া হয়েছে, সেই বহরে রুবেল ও আল আমিনের না থাকার আরও কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মিনহাজুল এক পর্যায়ে বলে ফেলেন, যে ছয়জনকে নেয়া হয়েছে বর্তমান ফর্ম বিবেচনায় রুবেল ও আল আমিন পড়বেন না।
একজন একজন করে তুলনা করতে গিয়ে মিনহাজুল বলেন, আপনার এখন যত বোলার আছে, রুবেল কি সেই বহরের মোস্তাফিজ, মাশরাফি ও তাসকিনের সাথে পড়বে। কার সাথে পড়বে। ওদের জায়গা কই? আমারে হাতে যতগুলো পেস বোলিং অস্ত্র আছে, তার মধ্যে শফিউল সবচেয়ে ভালো সুইং বোলার। একমাত্র বোলার যে গতির মধ্যে সুইং করতে পারে। এ চারটা গেল। আর শুভাশীসকে, আমরা দেখেছি শেষ ঘরোয়া ক্রিকেটে; যেখানে পারফরম্যান্স অনেক ভালো। তাই ভেবেছি ছেলেটাকে একটা সুযোগ দেওয়া যায়। এ জন্য পাঁচ নম্বর বোলার হিসেবে ওকে বিবেচনা করেছি। এর বাইরে কার জায়গায় রুবেল ও আল আমিনকে নিব? আমাকে দেখান!’
শহীদের বিষয়ে প্রধান নির্বাচক কিছু বলেননি। ভিতরের খবর, মাঝে টেস্ট দলে জায়গা পাওয়া এ পেসার নাকি কোচ চন্ডিকা হাথুুরুসিংহের পছন্দ। জানা গেছে, এর মধ্যে জাতীয় দলের নেটে নাকি একদিন ৩০ ওভার বোলিং করেছেন শহীদ। তা দেখে মুগ্ধ কোচ হাথুরু। আগেই জানা, লম্বা স্পেলে ক্লান্তিহীনভাবে একটানা বোলিং করার শারীরিক সক্ষমতা আছে শহীদের। মাঝে গত বছর ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্টে দীর্ঘ স্পেলে বোলিং করার রেকর্ড আছে তার।
তার ওপর এবার জাতীয় দলের নেটে একদিনে ৩০ ওভার বোলিং করা- তাতেই নাকি কোচের মন জয় করে ফেলা। প্রধান নির্বাচকের শেষ কথা, একই দলে তাসকিন আর আল-আমিন থাকলে কাকে বেছে নিবেন? নিশ্চয়ই তাসকিনকে! তাসকিন ও আল আমিন একই গতিতে বল করে; কিন্তু যেহেতু তাসকিন আছে, তাই একই ধরনের বোলার বিধায় আল আমিনকে নেয়া হয়নি।
এর মধ্যে ইংল্যান্ডের সাথে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে রুবেল হোসেন ছিলেন সত্যিকার জয়ের রূপকার। একদম শেষ দিকে দুই এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে অবিস্মরণীয় জয়ের দেখা পায় টাইগাররা। তাই নাসিরের মত রুবেল হোসেন ও আল-আমিন হোসেনের দলে জায়গা না পাওয়া নিয়েও উঠেছে নানা প্রশ্ন। হচ্ছে নানা কথা।
এদিকে যাদের নিয়ে এত হৈ চৈ, নানা কথাবার্তা- সেই রুবেল ও আল-আমিন প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিনের ধারণা নেতিবাচক। তার কথা শুনে মনে হয়েছে, তিনি মনে করেন আল-আমিন ও রুবেল হোসেনের বর্তমান ফিটনেস ও ফর্ম- দুই-ই কম। তাই তাদের দুজনকে না নিয়ে শফিউল ও শুভাশিসকে বেছে নেয়া হয়েছে।
আর তাই মুখে এমন কথা, ‘গত এক বছর আল-আমিন আর রুবেলের ঘরোয়া ক্রিকেটের পারফরম্যান্স কী? রুবেলকে তো আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে খেলানো হয়েছে; কিন্তু সেখানে তার পারফরম্যান্স কি ছিল? ফিটনেসটাও তো দেখতে হবে। এখন আমরা তার চেয়ে যদি একটু বেটার পাই, তাদের পারফরম্যান্সটাও হয় তুলনামূলক ভালো, তাহলে রুবেল, আল-আমিনকে বাইরে রেখে অন্যদের নেব না কেন?’
মিনহাজুল বোঝাতে চান, যে ছয়জনকে (মাশরাফি, তাসকিন, মোস্তাফিজ, শফিউল, শহীদ ও শুভাশীস) নেয়া হয়েছে, সেই বহরে রুবেল ও আল আমিনের না থাকার আরও কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মিনহাজুল এক পর্যায়ে বলে ফেলেন, যে ছয়জনকে নেয়া হয়েছে বর্তমান ফর্ম বিবেচনায় রুবেল ও আল আমিন পড়বেন না।
একজন একজন করে তুলনা করতে গিয়ে মিনহাজুল বলেন, আপনার এখন যত বোলার আছে, রুবেল কি সেই বহরের মোস্তাফিজ, মাশরাফি ও তাসকিনের সাথে পড়বে। কার সাথে পড়বে। ওদের জায়গা কই? আমারে হাতে যতগুলো পেস বোলিং অস্ত্র আছে, তার মধ্যে শফিউল সবচেয়ে ভালো সুইং বোলার। একমাত্র বোলার যে গতির মধ্যে সুইং করতে পারে। এ চারটা গেল। আর শুভাশীসকে, আমরা দেখেছি শেষ ঘরোয়া ক্রিকেটে; যেখানে পারফরম্যান্স অনেক ভালো। তাই ভেবেছি ছেলেটাকে একটা সুযোগ দেওয়া যায়। এ জন্য পাঁচ নম্বর বোলার হিসেবে ওকে বিবেচনা করেছি। এর বাইরে কার জায়গায় রুবেল ও আল আমিনকে নিব? আমাকে দেখান!’
শহীদের বিষয়ে প্রধান নির্বাচক কিছু বলেননি। ভিতরের খবর, মাঝে টেস্ট দলে জায়গা পাওয়া এ পেসার নাকি কোচ চন্ডিকা হাথুুরুসিংহের পছন্দ। জানা গেছে, এর মধ্যে জাতীয় দলের নেটে নাকি একদিন ৩০ ওভার বোলিং করেছেন শহীদ। তা দেখে মুগ্ধ কোচ হাথুরু। আগেই জানা, লম্বা স্পেলে ক্লান্তিহীনভাবে একটানা বোলিং করার শারীরিক সক্ষমতা আছে শহীদের। মাঝে গত বছর ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্টে দীর্ঘ স্পেলে বোলিং করার রেকর্ড আছে তার।
তার ওপর এবার জাতীয় দলের নেটে একদিনে ৩০ ওভার বোলিং করা- তাতেই নাকি কোচের মন জয় করে ফেলা। প্রধান নির্বাচকের শেষ কথা, একই দলে তাসকিন আর আল-আমিন থাকলে কাকে বেছে নিবেন? নিশ্চয়ই তাসকিনকে! তাসকিন ও আল আমিন একই গতিতে বল করে; কিন্তু যেহেতু তাসকিন আছে, তাই একই ধরনের বোলার বিধায় আল আমিনকে নেয়া হয়নি।
Post a Comment