Header Ads

বায়ার্নের শিরোপা জয়,গার্দিওলার বিদায়


কষ্টের জয়ে হলেও বায়ার্ন মিউনিখ থেকে পেপ গুয়ার্দিওলার বিদায়টা হলো প্রত্যাশিতই। টাইব্রেকারের ভাগ্য পরীক্ষায় বরুসিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে জার্মান কাপের শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে দেশটির সফলতম ক্লাবটি।
নির্ধারিত সময় ও অতিরিক্ত সময় গোলশূন্যভাবে শেষ হওয়ার পর টাইব্রেকারে ৪-৩ ব্যবধানে জেতে বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়নরা।
২০১৩ সালের জুনে বায়ার্নে যোগ দেওয়ার পর ক্লাবটির হয়ে এই নিয়ে সপ্তম শিরোপা জিতলেন গুয়ার্দিওলা। তার অধীনে ২০১৩-১৪ মৌসুমেও জার্মান কাপ জিতেছিল ক্লাবটি। বায়ার্নকে টানা তিন মৌসুমে বুন্দেসলিগায় চ্যাম্পিয়ন করানো ছাড়াও একবার করে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ও উয়েফা সুপার কাপ জেতান আগামী মৌসুমে ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিতে যাওয়া স্পেনের এই কোচ।
বার্লিনে অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শনিবার রাতে টাইব্রেকারে ডর্টমুন্ডের শিনজি কাগাওয়ার সফল শটের পর স্কোরলাইন ১-১ করেন আর্তুরো ভিদাল। এরপর ডর্টুমন্ডের মিডফিল্ডার সভেন বেন্ডারের শট ঠেকিয়ে দেন মানুয়েল নয়ার। আর নিজেদের দ্বিতীয় শটে রবের্ত লেভানদোভস্কি বল জালে পাঠালে এগিয়ে যায় বায়ার্ন।
ডর্টমুন্ডের তৃতীয় শট নিতে আসা গ্রিক ডিফেন্ডার সক্রেটিস বল বাইরে মারেন। তবে বায়ার্নের মিডফিল্ডার ইয়োসুয়া কিমিশের দুর্বল শট ঠেকিয়ে ডর্টমুন্ডের আশা বাঁচিয়ে রাখেন গোলরক্ষক রোমান বুরকি।
পরের শটে ডর্টমুন্ডের পিয়েরে এমেরিক আউবামেয়াং লক্ষভেদ করার পর বায়ার্নের টমাস মুলারও গোল করেন।
ডর্টমুন্ডের মার্কো রয়েস সফল হলে স্কোরলাইন ৩-৩ হয়ে যায়। তবে শেষ শট নিতে আসা দগলাস কস্তা কোনো ভুল করেননি, স্নায়ুর চাপকে জয় করে দলের ঘরোয়া ‘ডাবল’ নিশ্চিত করেন।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.